• সোমবার, ২০ মে ২০২৪, ০১:৫৬ পূর্বাহ্ন |
  • Bangla Version
নিউজ হেডলাইন :
করোনা শনাক্তের হার ১৫ শতাংশের বেশি, মৃত্যু ১ নওয়াপাড়া পৌর মেয়রের সুসজ্জিত নতুন অফিস উদ্বোধন অন-অনুমোদিত ও ভেজাল ইউনানী, আয়ুর্বেদিক কোম্পানির প্রাণঘাতী ঔষধে বাজার সয়লাব টানা চারবার চ্যাম্পিয়ন হয়ে ম্যান সিটির ইতিহাস দিয়াবাতেকে বাংলাদেশ দলে খেলানোর প্রক্রিয়া শুরু বাফুফের টি–টোয়েন্টি বিশ্বকাপ: ভারত–পাকিস্তান ফাইনাল দেখছেন কাইফ স্টার স্পোর্টসের বিরুদ্ধে গুরুতর অভিযোগ তুললেন রোহিত শর্মা অবশেষে ২০০ টপকে জিতল হায়দরাবাদ ফাঁস হওয়া ছবি নিয়ে যা বললেন পরিচালক নির্বাচন যে খুব সহজ কাজ নয়, সেটি টের পাচ্ছেন কঙ্গনা! প্রচণ্ড গরমেও আমরা মাথা ঠান্ডা রাখি… ২৫ দিন পর বাড়িতে ফিরলেন, কোথায় ছিলেন এই অভিনেতা? শূন্য থেকে বলিউডের শীর্ষে ভোটে জিতলে অভিনয়কে বিদায় জানাবেন কঙ্গনা শিল্পী সমিতির সদস্যপদ ফিরে পেয়ে যা বললেন জায়েদ খান অভিনেত্রীর মৃত্যুর শোক সইতে না পেরে স্বামীর আত্মহত্যা

মুনিয়ার আত্মহত্যায় প্ররোচনার মামলা থেকে অব্যাহতি পেলেন সোবহান আনভীর

রাজধানী ডেস্কঃ আত্মহত্যা প্ররোচণার মামলা থেকে বসুন্ধরা গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) সায়েম সোবহান আনভীরকে অব্যাহতি দিয়েছেন আদালত। পুলিশের দেওয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন (ফাইনাল রিপোর্ট) গ্রহণ করে বুধবার (১৮ আগস্ট) ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট রাজেশ চৌধুরী এ আদেশ দেন।

গুলশানে কলেজছাত্রী মোসারাত জাহান মুনিয়ার আত্মহত্যার ঘটনায় সায়েম সোবহান আনভীরের প্ররোচণায় সম্পৃক্ততা না পাওয়ার কথা উল্লেখ করে গত ১৯ জুলাই আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে গুলশান থানা পুলিশ।

সেই প্রতিবেদনের গ্রহণযোগ্যতা বিষয়ে মঙ্গলবার শুনানির দিন ধার্য ছিল। এ দিন সকালে মামলার বাদী নুসরাত জাহান তানিয়ার পক্ষে আইনজীবী মাসুদ সালাউদ্দিন চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিরুদ্ধে নারাজি আবেদন দাখিল করেন।

ওই আবেদনের ওপর শুনানি শেষে বিচারক নথি পর্যালোচনায় আদেশের জন্য রাখেন। পরে বুধবার বিকেলে নারাজির আবেদন নাকচ করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন গ্রহণ করে আদেশ দেন আদালত। আদেশে বসুন্ধরা গ্রুপের এমডি সায়েম সোবহান আনভীরকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

গত ২৬ এপ্রিল গুলশানের একটি বাড়িতে মারা যান মুনিয়া। মৃত্যুর পরপরই তড়িঘড়ি করে তার বোন নুসরাত জাহান তানিয়া আত্মহত্যার প্ররোচণার অভিযোগে গুলশান থানায় সায়েম সোবহান আনভীরকে একমাত্র আসামি করে একটি মামলা দায়ের করেন। প্রায় তিন মাসের দীর্ঘ ও বিস্তৃত তদন্ত শেষে পুলিশ চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করে। যে চূড়ান্ত প্রতিবেদনে পুলিশের প্রাপ্ত তথ্য-প্রমাণে আত্মহত্যা প্ররোচণায় বসুন্ধরা এমডির কোনো সম্পৃক্ততা পাওয়া যায়নি।


আপনার মতামত লিখুন :

Leave a Reply

Your email address will not be published.